//আঃ রাজ্জাক শেখ, খুলনা ব্যুরো//
সরকার আসে সরকার যায় কিন্তু জরাজীর্ণ স্কুলের কোন পরিবর্তন দেখা যায় না। সরকারের বরাদ্দের টাকা উন্নয়ন প্রকল্পে দেওয়ার কথা থাকলেও টাকা বিনিয়োগ করা হয় যার যার নিজেদের প্রকল্পে।
প্রাথমিক পর্যায়ে শিশুদের বেড়ে ওঠার হাতে খড়ি দেওয়া হয় প্রাথমিক স্কুল গুলোতে। জরাজীর্ণ স্কুল গুলোর জন্য আলাদাভাবে পরিষদ থেকে কোন প্রকল্প দেওয়া হয় না। শ্রীফতলার ইউনিয়নের পালের হাট বাজার চত্বরে অবস্থিত ভৈরব কিন্ডার গার্ডেন এন্ড স্কুল ২০০১ সালে স্থাপিত হয়। তখন থেকে এখনো পর্যন্ত সুনামের সাথে শিশুদের নিয়ে ভালোভাবে চলছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি।
প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক মোল্লা সেলিম আজাদের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন ১৭৫ জন শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রতিদিন ১৫০ জন শিক্ষার্থী আমাদের বিদ্যালয়ে উপস্থিত থাকে। স্কুলটিতে পর্যাপ্ত পরিমান ফ্যানের অভাবে তীব্র তাপদাহে শিশুদের ক্লাস করতে সমস্যা হয়, নেই যাতায়াতের সুব্যবস্থা, ভবনের অভাব, বৃষ্টির সময়ে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি নানাবিধ সমস্যার মধ্যেও পিছিয়ে নেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি।
২০২৪ সালে ৬ জন শিক্ষার্থী শিক্ষা বৃত্তি পেয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির দুরবস্থা দেখে আজ সোমবার সকালে পরিদর্শনে আসেন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সংগঠক তামিম হাসান লিওনসহ ছাত্র নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।
