//সিলেট থেকে মোঃ হোসেন গাজী//
দরগাহে হযরত শাহজালাল রহ. এর মাজার।
২০০৩ সালের ৪ ডিসেম্বর বিষ প্রয়োগে পুকুরের প্রায় ৭শ’ গজার মাছ হত্যা করা হয়। ফলে পুকুরটি গজার মাছ শুন্য হয়ে পড়ে। মরে যাওয়া মাছগুলোকে মসজিদের পশ্চিম দিকের গোরস্থানে পুঁতে ফেলা হয়। মাজারে ঐতিহ্যের ধারক বাহক এই মাছগুলোর আবারও সংরক্ষণের জন্য মাজার কর্তৃপক্ষ ও সরকারের উদ্যোগে পুকুরটি খনন করে তাকে আবার নতুন করে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করে মাছ চাষের উপযোগী করে তোলা হয়।
পুকুরটি মাছ শুন্য হয়ে যাওয়ার পর হযরত শাহজালাল (রঃ) এর অপর সফরসঙ্গী মৌলভীবাজারের শাহ মোস্তফা(রঃ) এর মাজার থেকে ২০০৪ সালের ১১ জানুয়ারি ২৪ টি গজার মাছ এনে পুকুরে ছাড়া হয়। বর্তমানে পুকুরের গজার মাছের সংখ্যা ১২ শতাধিক। দর্শনার্থীরা ছোট মাছ কিনে গজার মাছকে খাওয়াতে দেখা গেছে।
বৃহস্পতিবার সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, বর্তমানে করোনা মোহামারীর কারণে মাজারে লোকসমাগম আগের তুলনায় অনেক কম। করোনা মহামারি (অমিক্রন)র প্রভাব পড়েছে দরগাহ সংলগ্ন হোটেল গুলোতেও। দর্শনার্থীদের উপস্থিতি কম হওয়ার কারণে হোটেল ও দোকানীদের বেচাকেনা তুলনামূলক কম।
আল বায়াত স্টেডিয়াম বিশ্বকাপের নান্দনিক উদ্বোধনী ভেন্যু (ভিডিও)
