খুলনায় বিএনপি সভাপতির অফিসের নিচে গু-লি-র ঘটনায় জামায়াত নেতার ছেলে গ্রেপ্তার

//বিশেষ প্রতিনিধি, জেনিভা প্রিয়ানা//

খুলনার বসুপাড়ায় সোনাডাঙ্গা থানা বিএনপির সভাপতির অফিসের নিচে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে লক্ষ্য করে গুলির ঘটনায় মোস্তাফিজুর রহমান খান তুষার নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রাতে তাকে সোনাডাঙ্গা থানার সবুজবাগ এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত যুবক ওই এলাকার সাবেক জামায়াতের নেতা ও জামায়াত সমর্থিত খুলনা সিটির করপোরেশনের ১৮ নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর মুনসুর আলীর ছেলে। এর আগে ব্যবসায়ী আতিকুর রহমান তুষারের নাম উল্লেখ করে থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।

তুষারকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করে সোনাডাঙ্গা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুল হাই বলেন, বুধবার রাতে বসুপাড়া এলাকার ফার্মেসী মলিক আতিকুর রহমান বাদী হয়ে তুষারসহ আরও কয়েকজনের নামে হামলার ঘটনায় থানায় মামলা দায়ের করেন। রাতে পৌনে ৩ টার দিকে সোনাডাঙ্গা থানার সবুজবাগ এলাকা থেকে তুষারকে গ্রেপ্তার করা হয়। বৃহস্পতিবার আদালতের মাধ্যমে তাকে কারাগারে প্রেরণ করা হয়। হামলার ঘটনা ব্যাপারে জানতে তুষারকে পরবর্তীতে রিমান্ডে নেওয়া হবে।

তবে এ ঘটনার সাথে সম্পৃক্ততার কথা জানতে চাইলে তুষার এ ঘটনার সাথে জড়িত থাকতে পারে বলে তিনি জানান।

উল্লেখ্য বুধবার রাত ৯ টার দিকে বসুপাড়া কবরখানা গেট সংলগ্ন একটি ফার্মেসীকে লক্ষ্য করে গুলি করে সন্ত্রাসীরা। তবে গুলিটি লক্ষ্যভ্রষ্ট্র হয়ে রেক ভেঙ্গে দেওয়াল ছিদ্র হয়ে যায়। কিন্তু ভাগ্যক্রমে ওই দিন রাতে বেচে যান ফার্মেসী মালিক আতিকুর রহমান। এ ঘটনার পরপর ওই এলাকায় উপস্থিত জনতা গুলির শব্দে আতংকগ্রস্থ হয়ে দিকবিদিক দৌড়াতে থাকে। এ ঘটনার পর থেকে ওই এলাকার মানুষের মাঝে চরম আতংক বিরাজ করছে।

খুলনার সাবেক এমপি পঞ্চানন বিশ্বাসের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

//বিশেষ প্রতিনিধি, জেনিভা প্রিয়ানা//

জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে সাবেক হুইপ ও খুলনা-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য পঞ্চানন বিশ্বাসের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) দুদকের সহকারী পরিচালক জাহিদ ফজল বাদী হয়ে খুলনা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় তার বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয় বহির্ভূত ১ কোটি ৬ লাখ টাকার সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে।

মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, পঞ্চানন বিশ্বাস খুলনা-১ আসনের সংসদ সদস্য ও হুইপ থাকা অবস্থায় অসাধু উপায়ে নিজ নামে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ ১ কোটি ৬ লাখ ৭১ হাজার ৪১৪ টাকার সম্পদ নিজ মালিকানা ও ভোগ দখলে রেখে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ২৭(১) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন।

জাতীয় নাগরিক পার্টিতে কে কোন পদে

//দৈনিক বিশ্ব নিউজ ডেস্ক //

গণ–অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া তরুণদের নতুন রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টির আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। আজ শুক্রবার রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে দলের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠান হয়। এই অনুষ্ঠানে দলের আহ্বায়ক ও সদস্যসচিবের নাম ঘোষণা করেন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ ইসমাঈল হোসেন রাব্বির বোন মীম আক্তার।

জাতীয় নাগরিক পার্টির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ও সদস্যসচিব আখতার হোসেন। অনুষ্ঠানে দলের সাংগঠনিক কাঠামোতে কারা রয়েছেন, তাঁদের মধ্যে কয়েকজনের নাম ঘোষণা করেন সদস্যসচিব আখতার হোসেন। অনুষ্ঠান শেষে জাতীয় নাগরিক পার্টির একজন নেতার কাছ থেকে আহ্বায়ক কমিটির একটি তালিকা পেয়েছে প্রথম আলো। সেখানে বিভিন্ন পদে ১৭১ জনের নাম রয়েছে।

জাতীয় নাগরিক পার্টিতে কে কোন পদে

জাতীয় নাগরিক পার্টির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক হয়েছেন সামান্তা শারমিন ও আরিফুল ইসলাম আদীব। যুগ্ম আহ্বায়ক পদে আছেন ১৬ জন। তাঁরা হলেন নুসরাত তাবাসসুম, মনিরা শারমিন, মাহবুব আলম, সারোয়ার তুষার, মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন, তাজনুভা জাবীন, সুলতান মুহাম্মদ জাকারিয়া, আতিক মুজাহিদ, আশরাফ উদ্দীন মাহাদী, অর্পিতা শ্যামা দেব, তানজিল মাহমুদ, অনিক রায়, খালেদ সাইফুল্লাহ, জাবেদ রাসিন, এহতেশাম হক ও হাসান আলী।

নতুন এই দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিবের পদে এসেছেন তাসনিম জারা ও নাহিদা সারওয়ার নিভা। যুগ্ম সদস্যসচিব পদে আছেন ৩২ জন। তাঁরা হলেন আবদুল্লাহ আল আমিন, আরিফ সোহেল, রশিদুল ইসলাম রিফাত, মাহিন সরকার, মো. নিজাম উদ্দিন, আকরাম হুসেইন, এস এম সাইফ মোস্তাফিজ, সালেহ উদ্দিন সিফাত (দপ্তরে সংযুক্ত), আলাউদ্দীন মোহাম্মদ, ফরিদ উদ্দিন, মো. ফারহাদ আলম ভূঁইয়া, মোহাম্মদ মিরাজ মিয়া, লুৎফর রহমান, মো. মঈনুল ইসলাম (তুহিন), মুশফিক উস সালেহীন, জাহিদুল ইসলাম, জহিরুল ইসলাম মুসা, হুমায়রা নূর, মোশফিকুর রহমান জোহান, মোল্লা মোহাম্মদ ফারুক এহসান, সাগুফতা বুশরা মিশমা, আহনাফ সাইদ খান, আবু সাঈদ মোহাম্মদ সুজা উদ্দিন, মীর আরশাদুল হক, ফয়সাল মাহমুদ শান্ত, তারেক রেজা, মশিউর রহমান, জয়নাল আবেদীন শিশির, মুনতাসির রহমান, গাজী সালাউদ্দীন তানভীর, তামিম আহমেদ ও তাহসীন রিয়াজ।

মুখ্য সংগঠকের (দক্ষিণাঞ্চল) দায়িত্বে আছেন হাসনাত আবদুল্লাহ। দক্ষিণাঞ্চলের যুগ্ম মুখ্য সংগঠক মোহাম্মদ আতাউল্লা, মাহমুদা মিতু, মোল্লা রহমাতুল্লাহ, এস এম শাহরিয়ার ও জোবারের আরিফ। এ ছাড়া দক্ষিণাঞ্চলের সংগঠকের পদে আছেন ২৬ জন। তাঁরা হলেন আকরাম হোসাইন রাজ, হামজা মাহবুব, ওয়াহিদুজ্জামান, আসাদ বিন রনি, মোহাম্মদ রাকিব, আরমান হোসাইন, মো. রাসেল আহমেদ, মনজিলা ঝুমা, শওকত আলী, আশরাফুল ইসলাম সুমন, মুনতাসীর মাহমুদ, মিনহাজুল আবেদীন, সাকিব শাহরিয়ার, মেজবাহ কামাল মুন্না, সাকিল আহমাদ, ইমন সৈয়দ, আজিজুর রহমান রিজভী, আব্দুর রহমান, ফয়সাল আহমেদ, নয়ন আহমেদ, কাউছার হাবিব, রকিব মাসুদ, আব্দুল্লাহ আল মামুন ফয়সাল, আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ জিহান, সানাউল্লাহ খান ও আরিফুল ইসলাম।

মুখ্য আরেকজন সংগঠকের (উত্তরাঞ্চল) দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে সারজিস আলমকে। উত্তরাঞ্চলের যুগ্ম মুখ্য সংগঠক হিসেবে আছেন সাইফুল্লাহ হায়দার, আলী নাছের খান, সাকিব মাহদী, আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ, সাদিয়া ফারজানা দিনা, অলিক মৃ ও হানিফ খান সজীব। এ ছাড়া উত্তরাঞ্চলের সংগঠকের পদে আছেন ১৮ জন। তাঁরা হলেন আসাদুল্লাহ আল গালিব, রাসেল আহমেদ, মেহেরাব সিফাত, ইমরান ইমন, আবু সাঈদ লিওন, ফরহাদ সোহেল, রফিকুল ইসলাম আইনী, আজাদ খান ভাসানী, দ্যুতি অরণ্য চৌধুরী, এস এম শোয়াইব, আব্দুল্লাহ আল মনসুর, মিয়াজ মেহরাব তালুকদার, মোস্তাক শিশির, নাহিদ উদ্দিন তারেক, শিরীন আক্তার শেলী, আবুল বাশার, আব্দুল্লাহ আল মুহিম ও প্রীতম সোহাগ।

নতুন এই দলে মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী ও জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান মাসউদ রয়েছেন। যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়কের পদে রয়েছেন ১৪ জন। তাঁরা হলেন মো. তারিকুল ইসলাম (যুব), আব্দুল আহাদ, দিলশানা পারুল, আবু হানিফ, আব্দুজ জাহের, মাজহারুল ইসলাম ফকির, গোলাম মোর্তজা সেলিম, আশেকীন আলম, জাহিদুল বারী, কৈলাশ চন্দ্র রবিদাস, ভীম্পাল্লী ডেভিড রাজু, শেখ মোহাম্মদ শাহ মঈনুদ্দিন, মারজুক আহমেদ ও সাদ্দাম হোসেন।

দলটির সদস্য পদে অভ্যুত্থানে আহত ও নিহত ব্যক্তিদের স্বজনসহ ৪৩ জনকে রাখা হয়েছে। সদস্যরা হলেন খোকন চন্দ্র বর্মন (আহত), মো. দুলাল খান (আহত), আব্দুল্লাহ শাফিল (আহত), কবির হোসেন (শহীদ জাবিরের বাবা), জারতাজ পারভিন (শহীদ আহনাফের মা), মো. আরিফুর রহমান তুহিন, মাহবুব আলম, মো. ফাহিম রহমান খান পাঠান, রাফিদ ভূঁইয়া, ইমরান নাঈম, মশিউর আমিন শুভ, আল আমিন শুভ, ওমর ফারুক, জোবায়ের হোসেন, আসাদুল ইসলাম মুকুল, ফিহাদুর রহমান দিবস, সাইদ উজ্জ্বল, আব্দুল্লাহ আল মুঈন, নাজমুল হাসান সোহাগ, ইমামুল হক রামিম, এস আই শাহীন, আসাদুজ্জামান হৃদয়, শ্যামলী সুলতানা জেদনি, তানহা শান্তা, মোস্তফা আল হোসেইন আকিল, কাউসার হাবিব, মশিউর রহমান, নেসার উদ্দিন, ইমরান শাহরিয়ার, আহসানুল মাহবুব জোবায়ের, নাহিদা বুশরা, আব্দুল্লাহিল মামুন নিলয়, আজাদ আহমেদ পাটওয়ারী, জাহিদুল ইসলাম সৈকত, ইমরান তুহিন, আবুল বাশার, আরজু আহমাদ, মোহাম্মাদ মনিরুজ্জামান, তাওহিদ তানজিম, তারিক আদনান মুন, তৌহিদ হোসেন মজুমদার, নফিউল ইসলাম ও নীলা আফরোজ।

কৃষকদল টিএসবি’র আহবায়ক কমিটি ঘোষণা দেওয়ায় আনন্দ মিছিল

Daily World News

কৃষকদল টিএসবি’র আহবায়ক কমিটি ঘোষণা দেওয়ায় আনন্দ মিছিল

//এম মুরশীদ আলী, রূপসা//

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী কৃষকদল রূপসা উপজেলা সদর টিএসবি ইউনিয়ন আহবায়ক কমিটিতে ওলিয়ার রহমান খানকে আহ্বায়ক এবং সদস্য সচিব শেখ হাফিজুর রহমান সহ ৩১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি ঘোষনা দেওয়া হয়। এ উপলক্ষে নেতৃবৃন্দ গত ২৮ ফেব্রুয়ারি বিকেলে উপজেলা সদর এলাকায় এক শুভেচ্ছা মিছিল বেরিয়ে পথ সভার মধ্য দিয়ে শেষ হয়।

নেতৃবৃন্দ- বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল সহ খুলনা জেলা কৃষকদলের আহ্বায়ক হুমায়ুন কবির, সদস্য সচিব শেখ আবু সাইদ, উপজেলা কৃষক দলের আহবায়ক শাহ আলম ভুইয়া এবং সদস্য সচিব সোহাগ শিকদার দ্বয়কে প্রানঢালা অভিনন্দন জানিয়ে শুভেচ্ছা বক্তৃতা করেন- খুলনা জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক জিএম কামরুজ্জামান টুকু, ফ.ম মনিরুল ইসলাম, থানা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মুন্না সরদার, এইচ এম কামরুল ইসলাম কচি, জাহিদুর রহমান মিন্টু, আঃ ছত্তার মোড়ল, আজিজুল ইসলাম, এইচ এম আবুল কালাম, ইসরাইল বাবু, শফিক ঢালী, দানিশ, হিরোক, আবুল কাশেম, ফেরদাউস, সোহাগ সরদার, পলাশ, রমজান ওয়ালিদ, শাহিদুল, আবুল হোসেন সুমন রাজ, নয়ন, মোরশেদ আলম রানা, বিল্লাল, রায়হান, আরাফাত, বাবুল শেখ, ফুরাদ, আলম, সুমন, মসৌরভ সরকার, সৈয়দ হাফিজুর শেখ, আতাহার প্রমূখ।

শহীদ জিয়া গবেষণা পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি আনিসুর রহমান আনিস এর আমতলীতে আগমন

সাইফুল্লাহ নাসির,আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধিঃ

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির শীর্ষ সহযোগী সংগঠন শহীদ জিয়া গবেষণা পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি আনিসুর রহমান আনিস এর বরগুনার আমতলীতে আগমন উপলক্ষে শহীদ জিয়া গবেষণা পরিষদ বরগুনা জেলার আয়োজনে লিফলেট বিতরণ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান প্রণীত রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা নিয়ে গতকাল সন্ধ্যায় আমতলী জেলা পরিষদ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শহীদ জিয়া গবেষণা পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি আনিসুর রহমান আনিস।

শহীদ জিয়া গবেষণা পরিষদ বরগুনা জেলা কমিটির আহবায়ক সাইফুল্লাহ নাসির এর সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব আবু নাসের গোলাম কিবরিয়ার সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক তারিকুল ইসলাম টারজান,পৌর বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক মাহবুব আলম রিপন,জাতীয়তাবাদী মহিলা দল আমতলী উপজেলা শাখার সভানেত্রী শামসুন্নাহার মিরা খান।এ সময় উপস্থিত ছিলেন জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল বরগুনা জেলা শাখার দলের সাধারন সম্পাদক মোঃ মনিরুল ইসলাম তালুকদার,উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক মাহবুবুর রহমান,পৌর বিএনপির যুগ্ন আহবায়ক মাজহারুল ইসলাম মিল্টন বিশ্বাস,সাবেক কাউন্সিলর আবুল বাশার রুমি,আমতলী অনলাইন প্রেস ক্লাবের সভাপতি এইচ,এম, দেলোয়ার, আমতলী প্রেসক্লাবের সভাপতি রেজাউল করিম, আমতলী উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি সাঈদ খোকন,আমতলী সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক প্রভাষক জয়নুল আবেদীন সহ বিএনপি অঙ্গ সংগঠন ও বিভিন্ন সামাজিক ও সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ। পরে দলীয় নেতৃবৃন্দকে নিয়ে আমতলী পৌর শহরেরগুরুত্বপূর্ণ স্হানে লিফলেট বিতরণ করেন।

বাগেরহাটে মোংলায় উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা আফিয়া শারমিনের অপসারণের দাবিতে বিক্ষোভ

//বিশেষ প্রতিনিধি, জেনিভা প্রিয়ানা//

মোংলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আফিয়া শারমিনের অপসারণ দাবিতে  বিহ্মোভ মিছিল করেছে মোংলা পৌর বিএনপি ও অংঙ্গসংগঠন ও নাগরিক কমিটির  নেতারা।

বুধবার (১২ফেব্রুয়ারি) বিকাল ৫ টায় মোংলা পোর্ট পৌরসভার সামনে এ বিহ্মোভ কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। বিকালে পৌর বিএনপি‍‍`ও নাগরিক কমিটির  উদ্যোগে মোংলা পোর্ট পৌরসভার সামনে জড়ো হয়  বিহ্মোভকারীরা। মোংলা উপজেলা কার্যালয়ে আওয়ামীলীগের চেয়ারম্যানের সাথে মিটিং করে ইউএনও। এ সময় আওয়ামী লীগের নেতাদের আশ্রয় প্রশ্রয়দাতা অভিযোগ তুলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আফিয়া শারমিনের অপসারণ দাবি করেন তারা।

বাগেরহাটে মোংলায় উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা আফিয়া শারমিনের অপসারণের দাবিতে বিক্ষোভ

বিহ্মোভকারীরা জানায়,  মোংলা  উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা আফিয়া শারমিন একজন আওয়ামী লীগের এজেন্ট। তিনি আওয়ামী লীগের নেতাদের প্রশ্রয়দাতা।  আজ উপজেলা কার্যালয়ে ইউএনও আওয়ামীলীগের চেয়ারম্যানের সাথে মিটিং করছিলো। বিএনপি ও নাগরিক কমিটি মোংলা কিভাবে বিতাড়িত করা যায় এবিষয়ে কথপোকথন চলছিলো। ৫ আগস্ট সাবেক প্রধানমন্ত্রী পালিয়ে যাবার পর উপজেলা পরিষদের নির্বাহী অফিসার আফিয়া শারমিন এখনও আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করার চেষ্টা করছে। এ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এখনও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের নিয়ে মিটিং করেন। আওয়ামী লীগের লোকদের সুবিধা দেওয়ার চেষ্টা করেছেন।

বিহ্মোভকারীরা সকলে  দ্রুত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার  অপসারণের দাবি জানায়। এ সময়  বিএনপি ও নাগরিক কমিটির  অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা উপস্থিতি ছিলেন।

সভাপতি গফফার, সম্পাদক সাইফুল কচুয়ার বাধাল ইউনিয়ন বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন সম্পন্ন

//শুভংকর দাস বাচ্চু, কচুয়া, বাগেরহাট//

বাগেরহাটের কচুয়ার উপজেলার বাধাল ইউনিয়ন বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার বিকেলে পিংগুড়িয়ায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কচুয়া উপজেলা বিএনপির আহবায়ক হাজরা আছাদুল ইসলাম পান্নার সভাপতিত্বে এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

সম্মেলনে ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি, সহ-সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, যুগ্ন-সাধারণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক পদে ভোট অনুষ্ঠিত হয়। ৪৫৯ জন কাউন্সিলার ভোটারের মধ্যে উপস্থিত ৪৫৫ জন ভোটার ভোটের মাধ্যমে তাদের নেতা নির্বাচিত করেন।

নির্বাচিতরা হলেন, সভাপতি পদে মোল্লা আঃ গফফার, সহ-সভাপতি পদে মোল্লা লিটন হোসেন, সাধারন সম্পাদক পদে মোঃ সাইফুল ইসলাম, যুগ্ন-সাধারণ সম্পাদক পদে মোঃ মিল্টন কাজী, সাংগঠনিক  সম্পাদক পদে আবুল বাসার নির্বাচিত হয়েছেন।

সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন,বাগেরহাট জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এম এ সালাম, জেলা বিএনপির যুগ্ন আহবায়ক ড. শেখ ফরিদুল ইসলাম, এ্যাড. মিজানুর রহমান, সৈয়দ নাসির আহমেদ মালেক,খান মনিরু ইসলাম, কচুয়া উপজেলা বিএনপির প্রধান সমন্বয়ক সরদার জাহিদ, বাগেরহাট জেলা মহিলা দলের সভাপতি শাহিদা আক্তার, কচুয়া উপজেলা বিএনপির যুগ্ন-আহবায়ক খান শহিদুজ্জামান মিল্টন প্রমুখ।

বাগেরহাটের রামপালে আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসীদের হামলায় বিএনপির ছাত্র দলের ৪ নেতা কর্মী আহত ঘটনায় মামলা

//বিশেষ প্রতিনিধি, জেনিভা প্রিয়ানা//

রামপালের কুমলাই গ্রামের লোহারডাঙ্গি মৎস্য ঘেরে বিএনপি ও অঙ্গসহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের উপর হামলার ঘটনায় মামলা দায়ের হয়েছে। উপজেলার কুমলাই গ্রামের মো. হাবিবুল্লাহর ছেলে সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) রাতে বাদী হয়ে রামপাল থানায় মামলাটি করেন।

এজাহার সূত্রে জানা গেছে, গত ইংরেজি ৯ ফেব্রুয়ারি বেলা পৌনে ১১ টায় উপজেলার কুমলাই গ্রামের লোহারডাঙ্গি মৎস্য ঘেরের বাসায় কাজ করছিলেন শেখ সোহেলসহ অন্যান্যরা। এ সময় উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের আওয়ামীলীগের সন্ত্রাসী খান ফকরুল, খান বিলাল, খান ইকবাল, খান উজ্জ্বল, খান নুরুজ্জামান, খান নাজমুল, খান রেজাউল, খান ইব্রাহীম, হালিমা বেগম,রোজিনা বেগম,তানিয়া বেগম, খাদিজা বেগম, তরফদার ফিরোজ, খান হাবিবুল্লাহ, খান হাবিব, ফকির বায়েজিদ, শাফায়েত মীরসহ অজ্ঞাত ৭/৮ জন আসামী সংঘবদ্ধ হয়ে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে হামলা করে কুপিয়ে ও পিটিয়ে গুরুতর জখম করে। এ সময় গুরুতর আহত হন শেখ সোহেল(৩৫), শেখ মিরাজ কুদ্দুস (২৪), শেখ আবু সাইদ (৪২) ও শেখ ফেরদাউস (৩০)। আহতদের প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও পরে খুমেক হাসপাতালে ভার্তি করা হয়। আহতরা বিএনপি ও অঙ্গসহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মী বলে জানা গেছে।

এ ব্যাপারে রামপাল থানার ওসি মো. সেলিম রেজার কাছে জানতে চাইলে তিনি ঘটনা ও মামলা দায়েরের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে গিয়ে অভিযুক্ত দুই জনকে আটক করি। বাকীদের ধরার জোর চেষ্টা চলছে।

বাগেরহাটে ইউনিয়ন বিএনপির সম্মেলনকে কেন্দ্র করে হামলায় আহত -১৫

//বিশেষ প্রতিনিধি, জেনিভা প্রিয়ানা//

বাগেরহাটে কচুয়া উপজেলার ধোপাখালি ইউনিয়ন বিএনপির স্থানীয় কমিটি গঠনকে কেন্দ্র করে হামলায় ১৫ জন আহত হয়েছে। মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে দেপাড়া বাজারে ধোপাখালী ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি প্রার্থী আফজাল হোসেনের নেতৃত্বে দেপাড়া বাজারে এ হামলার ঘটনা ঘটে বলে জানা যায়। হামলায়। হামলায় বিএনপির সভাপতি প্রার্থী মোঃ লিয়াকত হোসেনসহ অন্তত ১৫ জন গুরুতর আহত হয়েছেন।

আহতদের মধ্যে লিয়াকত হোসেনকে বাগেরহাট ২৫০ শয্যা হাসপাতালে এবং লিয়াকত হোসেনের ভাই শওকত হোসেন ও যুবদল নেতা জুয়েল রানাকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

হামলায় আহত লিয়াকত হোসেন জানান, আসন্ন ইউনিয়ন বিএনপির সম্মেলনকে কেন্দ্র করে দলীয় নেতাকর্মীদের সাথে দেপাড়া বাজার থেকে ধোপাখালি যাচ্ছিলাম। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আফজাল হাওলাদারের নেতৃত্বে কাদের, আলমগীর, শিমুল, শ্রমিক লীগ নেতা সুমন, আফজাল হাওলাদার, হেদায়েত, ইস্কান্দার, ফজু, হুমায়ুন ইশারাত মেম্বার সহ ২৫/৩০ জন সন্ত্রাসীরা  পূর্ব পরিকল্পিত মোতাবেক রামদা, লোহার রড, ও দেশীয় অস্ত্র ব্যবহার করে আমাদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। তারা রামদা দিয়ে এলোপাতাড়ি ভাবে কুপিয়ে ও লোহার রড দিয়ে পিটিয়ে আমিসহ আমার ১৫জন দলীয় নেতাকর্মীকে রক্তাক্ত জখম করে। তিনি আরো জানান, আসন্ন বিএনপির সভাপতি পদে আমি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলে আফজাল হোসেন ও তার নাতি শ্রমিক লীগ নেতা সুমন আমাকে প্রাণে মেরে ফেলবে বলে হুমকি প্রদান করে। এ হামলার ঘটনায় বিএনপি নেতাকর্মী ও প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন তিনি।

হামলার ঘটনায় কচুয়া উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব এস এম তৌহিদুল ইসলাম জানান, হামলার ঘটনা শুনেছি। বিএনপির দলীয় শৃঙ্খলা বজায় রাখতে দলীয় ঊর্ধ্বতন নেতৃবৃন্দের সাথে আলোচনা করে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা এড়াতে দ্রুত পদক্ষেপের কথাও জানান তিনি।

ঘটনার বিয়ে আফজাল হোসেনের কাছে জানতে চাইলে তিনি ও তার কোন নেতৃবৃন্দ জড়িত নন বলে জানান।

এ ঘটনায় কচুয়া উপজেলা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ রাশেদুল ই্সলাম বলেন, হামলার ঘটনায় পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। উক্ত ঘটনায় এখনও কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি। অভিযোগ পেলে বিষয়টি তদন্ত করছে এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

বাগেরহাটের চিতলমারীতে সম্মেলনকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত -১০

//বিশেষ প্রতিনিধি, জেনিভা প্রিয়ানা//

বাগেরহাটের চিতলমারীতে কলাতলা ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ড বিএনপির (বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল) সম্মেলনকে কেন্দ্র করে কিবির মাস্টার গ্রæপ ও মোস্তাফিজুর রহমান কচি গ্রæপের সংঘর্ষে উভয়পক্ষের ১০ জন আহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (১১ ফেব্রæয়ারী) দুপুর ২ টার দিকে উপজেলার চরচিংগুড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এলাকায় এ সংঘর্ষ হয়। আহতদের চিতলমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, টুংগিপাড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। খবর পেয়ে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে। এ ঘটনায় পরস্পবিরোধী বক্তব্য পাওয়া গেছে।

সংঘর্ষে আহতরা হলেন, কিবির মাস্টার গ্রæপের আরিফুজ্জামান (৪৫), দবির শেখ (৪০), ভুলু মোল্লা (৫০) ও আব্দুল আলী (৩০)। মোস্তাফিজুর রহমান কচি গ্রæপের আহতরা হলেন খাদিজা বেগম (২৯), ইউনুছ শেখ (৫৫), ওসমান শেখ (৪০), কদম আলী (৪৫) ও শাহিদা বেগম (৩৫)। এদের মধ্যে আরিফুজ্জামান ও খাদিজা বেগমের অবস্থার অবনতি হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন।

কিবির মাস্টার জানান, মঙ্গলবার কলাতলা ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ড বিএনপির সম্মেলন ছিল। তার পক্ষের সভাপতি প্রার্থী ছিলেন মনিরুজ্জামান ও সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী ছিলেন শাহিন শেখ। অপরদিকে মোস্তাফিজুর রহমান কচির পক্ষের সভাপতি প্রার্থী ছিলেন অহিদুজ্জামান ঠান্ডা ও সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী ছিলেন মো. ইউনুছ। দুপুর ২ টার দিকে ৫০টি ভোট বাকি থাকতে কচির লোকজন যখন বুঝতে পারে তারা ঠকে যাবে, তখন তারা হামলা চালিয়ে পিটিয়ে ও কুপিয়ে ৬ থেকে ৭ জনকে আহত জখম করে।

মোস্তাফিজুর রহমান কচি জানান, তার পক্ষের লোকজন জয়লাভ করেছে। এমনটা শুনতে পেরে কিবির মাস্টারের লোকজন তাদের উপর হামলা চালিয়ে ৭ থেকে ৮ জনকে গুরুতর জখম করেছে। আহতদের চিতলমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, টুংগিপাড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

এ ব্যাপার বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) চিতলমারী উপজেলা শাখার আহবায়ক মোমিনুল হক টুলু বিশ্বাস বলেন, ‘সম্মেলন কেন্দ্রের ৫০০ গজের মধ্যে কোন ঘটনা ঘটেনি। কলাতলা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি প্রার্থী কিবির মাস্টারের ছেলে ও তার লোকজনের উপর দুর্বৃত্তরা হামলা হামলা চালিয়েছে। এর সাথে আওয়ামী মাইন্ডের লোকজনও জড়িত আছে। যদি বিএনপির লোকজন জড়িত থাকে তাদের বিরুদ্ধে আমরা সাংহঠনিক ব্যবস্থা নেব।’

চিতলমারী থানায় ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম শাহাদাৎ হোসেন জানান, ওয়ার্ড বিএনপির সম্মেলনকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে উভয়পক্ষের লোকজন আহত হয়েছে। ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। কোন পক্ষ অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। পরিস্থিতি পুলিশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।